চট্টগ্রামবাসীর প্রাণের দাবি হলো, চায়না থেকে দেওয়া ৩টি হাসপাতালের মধ্যে একটি হাটহাজারীতে স্থাপন করা হোক। এটি স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়াবে।
চট্টগ্রামবাসীর প্রাণের দাবি✊✊
চট্টগ্রামবাসীর প্রাণের দাবি হলো, চায়না থেকে দেওয়া ৩টি হাসপাতালের মধ্যে একটি হাটহাজারীতে স্থাপন করা হোক। এটি স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়াবে।
হাটহাজারীর অনন্য আবাসিক এলাকায় হাসপাতালটি স্থাপন করা হলে রোগীদের জন্য নিরাপদ, নিরিবিলি, ও প্রাকৃতিক পরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে, যা দ্রুত আরোগ্য লাভে সহায়ক।
এছাড়াও চট্টগ্রাম হাটহাজারী একটি অত্যন্ত কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ এলাকা, যা চট্টগ্রাম শহরের খুবই কাছাকাছি অবস্থিত। কাপ্তাই রোড, হাটহাজারী রোড, বায়েজিদ লিংক রোড, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক, ও কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রোডের সংযোগে এ স্থান থেকে যাতায়াত অত্যন্ত সহজ ও দ্রুত দূর দূরান্ত থেকে খুব সহজে এই হসপিটালে এসে সেবা নিতে পারবে মানুষ।
যুক্তি:
👉দূর-দূরান্ত থেকে রোগীরা সহজেই এখানে পৌঁছাতে পারবেন
👉গাড়ির জ্যামে পড়ে রোগীর মৃত্যু ঝুঁকি হ্রাস পাবে।
👉শহরের কোলাহল, দূষণ ও যানজটমুক্ত পরিবেশে হাসপাতাল পরিচালনা সহজ হবে।
👉ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের বসবাসের সুবিধাও থাকবে।
👉স্থানীয় জনগণ যেমন চিকিৎসা পাবে, তেমনি চট্টগ্রাম শহরের মানুষের জন্যও এটি বিকল্প আশ্রয়স্থল হবে।
👉চট্টগ্রাম বিভাগে বিপুল জনসংখ্যার তুলনায় হাসপাতালের সংখ্যা অপর্যাপ্ত।
👉বর্তমান হাসপাতালগুলোতে রোগীর ভিড় অনেক বেশি, চিকিৎসা বিলম্বিত হয়।
👉হাটহাজারীতে হাসপাতাল হলে চট্টগ্রাম শহরের চাপও কমবে।
👉অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হবে।
উপসংহার:
যুক্তির আলোকে স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয় যে, চট্টগ্রাম হাটহাজারী চায়না অনুদানকৃত একটি হাসপাতালের জন্য সর্বোত্তম স্থান। এটি জাতীয় স্বাস্থ্য খাতে একটি যুগান্তকারী অবদান রাখবে।
(সবাই শেয়ার করুন)
কোন মন্তব্য নেই